ঘুরে যাবেন লেলাং ইউনিয়নের ফেনুয়া চা বাগান
সঙ্গে নিয়ে যাবেন জীবনের এক স্মৃতির অধ্যায়।
এস সবাই একসাথে
নতুন এক স্বপনের দেশে।
থাকা ও খাওয়া :-
বাগানে থাকার কোন ব্যবস্থা নেই। তবে বিবিরহাটে রাত্রিযাপনের জন্য কিছু বোর্ডিং রয়েছে। বাগানে দুপুরের খাবারের জন্য উপজিলা সদর বিবিরহাটই উত্তম। বাগানে বেশিক্ষণ অবস্থানের জন্য দুপুরের খাবার বিবিরহাট থেকেই সঙ্গে করে নিয়ে যাওয়া উচিত।
বাগান পরিদর্শনের অনুমতি :-
বাগানে প্রবেশ করেই অফিসে গিয়ে কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে বাগান পরিদর্শনের অনুমতি নিতে হবে। সেইসাথে কিছু পারিশ্রমিকের বিনিময়ে কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে একজন গাইড সংগ্রহ করে নেয়া উচিত হবে।
টিপস :-
সঙ্গে স্টিল ও ভিডিও ক্যামেরা নিতে যাতে ভুল না হয়।
কি কি দেখবেন ?
পুরোটা বাগান জুড়ে দেখতে পাবেন মহান আল্লাহর এক অপূর্ব সৃষ্টি ! মনোহর সব নৈসর্গিক দৃশ্য ! গভীর অরন্যে সরাসরি দেখা মিলতে পারে বিভিন্ন প্রজাতির পশু-পাখি-কীট-পতঙ্গের। ভাগ্য ভালো হলে অতিথি পাখির দেখাও মিলতে পারে। আরও দেখুন বাগানের চমক বিশাল চা তৈরীর ফেক্টরী। দেখুন সকল উপজাতীয়দের জীবনাচার। সবকিছুই মনের বাগানে চাষাবাদ হয়ে যাবে আজিবনের মত। বিশ্বাস না হলে ঘুরেই যাবেন একবার এই সুন্দ্রর্যের লীলা ভূমিতে ।
সকল পর্যটককে ধন্যবাদ।
রিপোর্টঃ- লেলাং ইউ ডি সি,ফটিকছড়ি,চট্টগ্রাম।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস